Hi

০৩:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫, ১৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ১৯৭১ আর ২০২৪: তারেক রহমান

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট : ০৪:২০:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫
  • ৫৪৯ জন দেখেছে

এবার বাংলাদেশের ৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন একাত্তর আর চব্বিশ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। গত ২ মে জাতীয় প্রেস ক্লাবে এবি পার্টির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা বলেছিলেন তিনি। তার সেই বক্তব্য সোমবার (১২ মে) রাতে বিএনপির মিডিয়া সেলের ফেসবুক পেজে প্রকাশ করে।

তারেক রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশের ৫৪ বছরের ইতিহাসের সবচেয়ে দুটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন যদি আমরা এভাবে দেখি—এক, ১৯৭১ সাল ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের বছর; দুই, ২০২৪ সাল ছিল দেশ এবং জনগণের স্বাধীনতা রক্ষার বছর।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ নামক এই জাতিরাষ্ট্রের স্বাধীনতাপ্রিয় হাজারো-লাখো শহীদের রক্তে লেখা স্মারকে, একাত্তর আর চব্বিশের রাজনৈতিক বার্তাটি হলো—দিল্লির তাঁবেদার হওয়ার জন্য বাংলাদেশ ১৯৭১ সালে পিন্ডি ত্যাগ করেনি। ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর, দেশের সিপাহি-জনতাও এই বার্তাটিই দিয়েছিল।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘গণতন্ত্রপ্রিয় জনগণের স্বাধীনতার বার্তা উপেক্ষা করে, পতিত ও পলাতক এক স্বৈরাচার দীর্ঘ দেড় দশক ধরে স্বাধীন বাংলাদেশকে একটি তাঁবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল। ভবিষ্যতে যাতে আর কেউ কখনো বাংলাদেশকে তাঁবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করার দুঃসাহস না দেখায়, পরাজিত তাঁবেদার অপশক্তি ও তাদের দোসররা যেন আর কখনো মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে—সেটিই হোক বাংলাদেশের আজ এবং আগামী দিনের রাজনৈতিক বন্দোবস্ত।’

ট্যাগ :
লেখক সম্পর্কে তথ্য

জনপ্রিয়

আরএমও’র বিরুদ্ধে শৈলকুপা হাসপাতালে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ: চিকিৎসা সেবায় ব্যাঘাত

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ১৯৭১ আর ২০২৪: তারেক রহমান

আপডেট : ০৪:২০:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫

এবার বাংলাদেশের ৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন একাত্তর আর চব্বিশ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। গত ২ মে জাতীয় প্রেস ক্লাবে এবি পার্টির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা বলেছিলেন তিনি। তার সেই বক্তব্য সোমবার (১২ মে) রাতে বিএনপির মিডিয়া সেলের ফেসবুক পেজে প্রকাশ করে।

তারেক রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশের ৫৪ বছরের ইতিহাসের সবচেয়ে দুটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন যদি আমরা এভাবে দেখি—এক, ১৯৭১ সাল ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের বছর; দুই, ২০২৪ সাল ছিল দেশ এবং জনগণের স্বাধীনতা রক্ষার বছর।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ নামক এই জাতিরাষ্ট্রের স্বাধীনতাপ্রিয় হাজারো-লাখো শহীদের রক্তে লেখা স্মারকে, একাত্তর আর চব্বিশের রাজনৈতিক বার্তাটি হলো—দিল্লির তাঁবেদার হওয়ার জন্য বাংলাদেশ ১৯৭১ সালে পিন্ডি ত্যাগ করেনি। ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর, দেশের সিপাহি-জনতাও এই বার্তাটিই দিয়েছিল।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘গণতন্ত্রপ্রিয় জনগণের স্বাধীনতার বার্তা উপেক্ষা করে, পতিত ও পলাতক এক স্বৈরাচার দীর্ঘ দেড় দশক ধরে স্বাধীন বাংলাদেশকে একটি তাঁবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল। ভবিষ্যতে যাতে আর কেউ কখনো বাংলাদেশকে তাঁবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করার দুঃসাহস না দেখায়, পরাজিত তাঁবেদার অপশক্তি ও তাদের দোসররা যেন আর কখনো মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে—সেটিই হোক বাংলাদেশের আজ এবং আগামী দিনের রাজনৈতিক বন্দোবস্ত।’