Hi

০৩:৫৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫, ১২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শৈলকুপায় গ্রাম পুলিশ মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ ও সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ

ঝিনাইদহ, ১৭ জুন ২০২৫: ঝিনাইদহ জেলার শৈলকুপা উপজেলার আবাইপুর ইউনিয়নের গ্রাম পুলিশ মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে বেপরোয়া হয়ে ওঠার অভিযোগ উঠেছে। এর আগে তিনি ইউনিয়ন পরিষদে মাতৃকালীন ভাতা, বিধবা ভাতা এবং বয়স্ক ভাতা করে দেওয়ার নাম করে অনেকের কাছ থেকে অর্থ আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এবার তার বিরুদ্ধে রাস্তার সরকারি ১৮টি গাছ কেটে বিক্রির সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়া গেছে।

ভুক্তভোগী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গ্রাম পুলিশ মিজানুর রহমান তার ক্ষমতার অপব্যবহার করে দীর্ঘদিন ধরে এমন অনিয়ম করে আসছেন। সর্বশেষ অভিযোগ অনুযায়ী, তিনি সরকারি রাস্তার ১৮টি গাছ কেটে বিক্রি করে দিয়েছেন। অভিযোগকারীরা দাবি করছেন, তাদের কাছে মিজানুর রহমানের স্বীকারোক্তিমূলক বক্তব্যও রয়েছে।

এই ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভ ও অসন্তোষ বিরাজ করছে। এমন কর্মকাণ্ড স্থানীয় পর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং সরকারি সেবার প্রতি মানুষের আস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। অভিযুক্ত গ্রাম পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মন্তব্য জানার চেষ্টা চলছে।

ট্যাগ :
লেখক সম্পর্কে তথ্য

জনপ্রিয়

জামালগঞ্জে ৪ ব্যাংকের উদ্যোগে প্রকাশ্যে কৃষি ঋণ বিতরণ: ১১ কৃষক পেলেন পৌনে ১৮ লাখ টাকা

শৈলকুপায় গ্রাম পুলিশ মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ ও সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ

আপডেট : ০৪:২১:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫

ঝিনাইদহ, ১৭ জুন ২০২৫: ঝিনাইদহ জেলার শৈলকুপা উপজেলার আবাইপুর ইউনিয়নের গ্রাম পুলিশ মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে বেপরোয়া হয়ে ওঠার অভিযোগ উঠেছে। এর আগে তিনি ইউনিয়ন পরিষদে মাতৃকালীন ভাতা, বিধবা ভাতা এবং বয়স্ক ভাতা করে দেওয়ার নাম করে অনেকের কাছ থেকে অর্থ আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এবার তার বিরুদ্ধে রাস্তার সরকারি ১৮টি গাছ কেটে বিক্রির সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়া গেছে।

ভুক্তভোগী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গ্রাম পুলিশ মিজানুর রহমান তার ক্ষমতার অপব্যবহার করে দীর্ঘদিন ধরে এমন অনিয়ম করে আসছেন। সর্বশেষ অভিযোগ অনুযায়ী, তিনি সরকারি রাস্তার ১৮টি গাছ কেটে বিক্রি করে দিয়েছেন। অভিযোগকারীরা দাবি করছেন, তাদের কাছে মিজানুর রহমানের স্বীকারোক্তিমূলক বক্তব্যও রয়েছে।

এই ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভ ও অসন্তোষ বিরাজ করছে। এমন কর্মকাণ্ড স্থানীয় পর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং সরকারি সেবার প্রতি মানুষের আস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। অভিযুক্ত গ্রাম পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মন্তব্য জানার চেষ্টা চলছে।