Hi

১২:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫, ২০ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইসরায়েলের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দরসহ সামরিক স্থাপনায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: আইআরজিসির দায় স্বীকার

  • আপডেট : ০৭:১৭:০৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ জুন ২০২৫
  • ৬০৩ জন দেখেছে

ইসরায়েলের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দরসহ সামরিক স্থাপনায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: আইআরজিসির দায় স্বীকার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক, ২২ জুন ২০২৫: ইসরায়েলের বেন গুরিয়ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সামরিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে ইরান। আজ শনিবার (২২ জুন) ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোর (আইআরজিসি) এই হামলার দায়িত্ব নিয়েছে এবং বলেছে—দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেই এই হামলা চালানো হয়েছে।

প্রাথমিক রিপোর্টে জানা গেছে, টার্গেট করা হয়েছে ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর সহযোগী সামরিক ঘাঁটি, কমান্ড এন্ড কন্ট্রোল সেন্টার এবং একটি জৈবিক গবেষণা কেন্দ্র। হামলার পর বিভিন্ন স্থানে অগ্নিকাণ্ড এবং বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।

এদিকে ইরানের পক্ষ থেকে এটিকে “আত্মরক্ষামূলক প্রতিক্রিয়া” হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম বলছে, হামলাটি ছিল “সুনির্দিষ্ট ও কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ”।

অন্যদিকে, ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ এখনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানায়নি, তবে দেশের আকাশ প্রতিরক্ষা বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।

আন্তর্জাতিক মহল এই পরিস্থিতিকে উদ্বেগজনক বলে অভিহিত করছে এবং নতুন করে উত্তেজনার আশঙ্কা করছে মধ্যপ্রাচ্যে। পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে জাতিসংঘ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা।

লেখক সম্পর্কে তথ্য

হাজারো শঙ্খর ধ্বনি ও প্রদীপের আলোয় বিতর্কিত পুজোর– প্রতিমার নিরঞ্জন শোভাযাত্রা।

ইসরায়েলের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দরসহ সামরিক স্থাপনায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: আইআরজিসির দায় স্বীকার

আপডেট : ০৭:১৭:০৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ জুন ২০২৫

ইসরায়েলের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দরসহ সামরিক স্থাপনায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: আইআরজিসির দায় স্বীকার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক, ২২ জুন ২০২৫: ইসরায়েলের বেন গুরিয়ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সামরিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে ইরান। আজ শনিবার (২২ জুন) ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কোর (আইআরজিসি) এই হামলার দায়িত্ব নিয়েছে এবং বলেছে—দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেই এই হামলা চালানো হয়েছে।

প্রাথমিক রিপোর্টে জানা গেছে, টার্গেট করা হয়েছে ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর সহযোগী সামরিক ঘাঁটি, কমান্ড এন্ড কন্ট্রোল সেন্টার এবং একটি জৈবিক গবেষণা কেন্দ্র। হামলার পর বিভিন্ন স্থানে অগ্নিকাণ্ড এবং বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।

এদিকে ইরানের পক্ষ থেকে এটিকে “আত্মরক্ষামূলক প্রতিক্রিয়া” হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম বলছে, হামলাটি ছিল “সুনির্দিষ্ট ও কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ”।

অন্যদিকে, ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ এখনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানায়নি, তবে দেশের আকাশ প্রতিরক্ষা বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।

আন্তর্জাতিক মহল এই পরিস্থিতিকে উদ্বেগজনক বলে অভিহিত করছে এবং নতুন করে উত্তেজনার আশঙ্কা করছে মধ্যপ্রাচ্যে। পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে জাতিসংঘ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা।