Hi

০৯:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫, ২০ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মাদারীপুরের কালকিনিতে এক ব্যতিক্রমী ঈদ মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার বাঁশগাড়ি ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডে ঈদের তৃতীয় দিন দেখা গেলো এক ব্যতিক্রমী দৃশ্য। যেখানে এক প্যান্ডেলের নিচে মিলিত হয়েছেন শিকদার বংশের ছয়টি প্রজন্ম।
সকাল ১০টা থেকে শুরু হওয়া এই পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে ছিল আনন্দ, ভালোবাসা আর স্মৃতিময় কিছু মুহূর্ত।
বংশের প্রবীণরা যখন আগত প্রজন্মের সঙ্গে ভাগাভাগি করছেন পুরোনো দিনের স্মৃতি, তখন ছোটরা ব্যস্ত খেলাধুলা আর হাসি-ঠাট্টায়। সব বয়সী নারী-পুরুষ একসাথে মিলেমিশে আনন্দ ভাগ করে নিচ্ছেন এই ঈদ পুনর্মিলনীতে।
শিকদার’স ডেভলভমেন্ট সোসাইটির ব্যানারে অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলো শিকদার বংশের যুবসমাজ ও প্রবীণদের সমন্বয়ে গঠিত আয়োজক কমিটি। তারা কয়েক মাস আগে থেকেই পরিকল্পনা করে নানা আয়োজন সাজিয়েছেন খাবার পরিবেশন, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পুরস্কার বিতরণ, এমনকি পারিবারিক ইতিহাস নিয়ে প্রদর্শনীও।
এই আয়োজন শুধু ঈদের আনন্দ ভাগাভাগির জন্য নয়,ছিলো সম্পর্কের গভীরতা বাড়ানোর এক প্রয়াস। নতুন প্রজন্মের মাঝে ঐতিহ্য ও বংশের মানুষের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার এক প্রচেষ্টা।
আয়োজকদের প্রত্যাশা, এই পুনর্মিলনী একটি বার্ষিক আয়োজন হিসেবে ধারাবাহিকভাবে অনুষ্ঠিত হবে।
একটি বংশের ছয় প্রজন্ম একত্রিত হওয়া শুধু বিরল নয়, এটি একটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যও বটে। শিকদার বংশের এই মিলনমেলা হতে পারে অনেক পরিবারের জন্য অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত।পারিবারিক এই ভালোবাসা ছড়িয়ে পড়ুক প্রতিটি ঘরে ঘরে এমনটাই প্রত্যাশা সকলের।
ট্যাগ :
লেখক সম্পর্কে তথ্য

ফ্রিডম ফ্লোটিলার সব নৌযান একসঙ্গে গাজার পথে এগোচ্ছে: শহিদুল আলম

মাদারীপুরের কালকিনিতে এক ব্যতিক্রমী ঈদ মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

আপডেট : ০৪:১৯:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫
মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার বাঁশগাড়ি ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডে ঈদের তৃতীয় দিন দেখা গেলো এক ব্যতিক্রমী দৃশ্য। যেখানে এক প্যান্ডেলের নিচে মিলিত হয়েছেন শিকদার বংশের ছয়টি প্রজন্ম।
সকাল ১০টা থেকে শুরু হওয়া এই পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে ছিল আনন্দ, ভালোবাসা আর স্মৃতিময় কিছু মুহূর্ত।
বংশের প্রবীণরা যখন আগত প্রজন্মের সঙ্গে ভাগাভাগি করছেন পুরোনো দিনের স্মৃতি, তখন ছোটরা ব্যস্ত খেলাধুলা আর হাসি-ঠাট্টায়। সব বয়সী নারী-পুরুষ একসাথে মিলেমিশে আনন্দ ভাগ করে নিচ্ছেন এই ঈদ পুনর্মিলনীতে।
শিকদার’স ডেভলভমেন্ট সোসাইটির ব্যানারে অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলো শিকদার বংশের যুবসমাজ ও প্রবীণদের সমন্বয়ে গঠিত আয়োজক কমিটি। তারা কয়েক মাস আগে থেকেই পরিকল্পনা করে নানা আয়োজন সাজিয়েছেন খাবার পরিবেশন, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পুরস্কার বিতরণ, এমনকি পারিবারিক ইতিহাস নিয়ে প্রদর্শনীও।
এই আয়োজন শুধু ঈদের আনন্দ ভাগাভাগির জন্য নয়,ছিলো সম্পর্কের গভীরতা বাড়ানোর এক প্রয়াস। নতুন প্রজন্মের মাঝে ঐতিহ্য ও বংশের মানুষের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার এক প্রচেষ্টা।
আয়োজকদের প্রত্যাশা, এই পুনর্মিলনী একটি বার্ষিক আয়োজন হিসেবে ধারাবাহিকভাবে অনুষ্ঠিত হবে।
একটি বংশের ছয় প্রজন্ম একত্রিত হওয়া শুধু বিরল নয়, এটি একটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যও বটে। শিকদার বংশের এই মিলনমেলা হতে পারে অনেক পরিবারের জন্য অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত।পারিবারিক এই ভালোবাসা ছড়িয়ে পড়ুক প্রতিটি ঘরে ঘরে এমনটাই প্রত্যাশা সকলের।