Hi

০৪:১৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫, ২০ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তিতুমীর কলেজে বিক্ষোভ

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট : ০৪:৩১:০০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫
  • ৫৫৭ জন দেখেছে

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের ন্যাক্কারজনক হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে সরকারি তিতুমীর কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। বুধবার (১৪ মে) সন্ধ্যা ৭টায় কলেজের প্রধান ফটকের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে পুনরায় প্রধান ফটকের সামনে এসে শেষ হয়।

বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা ‘জগন্নাথে হামলা কেন? ইন্টারিম জবাব চাই!’, ‘শিক্ষক লাঞ্ছিত কেন? ইন্টারিম জবাব চাই!’, ‘শিক্ষার সিন্ডিকেট ভেঙে দাও, গুঁড়িয়ে দাও!’, ‘শিক্ষা সংস্কার এখনই দরকার’—ইত্যাদি স্লোগানে কলেজ প্রাঙ্গণ মুখরিত করে তোলেন।

বিক্ষোভকারীরা বলেন, “জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যৌক্তিক দাবিতে আন্দোলনে নেমেছিল। অথচ সেই আন্দোলনে পুলিশ বর্বর হামলা চালিয়েছে।” তারা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, “শিক্ষার্থীদের ওপর পুনরায় পুলিশি হামলা হলে, শুধু শেখ হাসিনার সরকার নয়, কোনো অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও রেহাই পাবে না। শিক্ষার্থীরা রুখে দাঁড়াবে।”

শিক্ষার্থীরা সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, “অবিলম্বে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো মেনে নিতে হবে।”

উল্লেখ্য, শিক্ষার্থীদের আবাসন সমস্যাসহ তিন দফা দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন অভিমুখে লং মার্চ করছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। এ সময় পুলিশ তাদের ওপর লাঠিচার্জ, টিয়ার গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। ঘটনায় শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকসহ অর্ধশতাধিক ব্যক্তি আহত হন।

ট্যাগ :
লেখক সম্পর্কে তথ্য

শৈলকুপায় বজ্রপাতে ১ কৃষকের মৃত্যু

তিতুমীর কলেজে বিক্ষোভ

আপডেট : ০৪:৩১:০০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের ন্যাক্কারজনক হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে সরকারি তিতুমীর কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। বুধবার (১৪ মে) সন্ধ্যা ৭টায় কলেজের প্রধান ফটকের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে পুনরায় প্রধান ফটকের সামনে এসে শেষ হয়।

বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা ‘জগন্নাথে হামলা কেন? ইন্টারিম জবাব চাই!’, ‘শিক্ষক লাঞ্ছিত কেন? ইন্টারিম জবাব চাই!’, ‘শিক্ষার সিন্ডিকেট ভেঙে দাও, গুঁড়িয়ে দাও!’, ‘শিক্ষা সংস্কার এখনই দরকার’—ইত্যাদি স্লোগানে কলেজ প্রাঙ্গণ মুখরিত করে তোলেন।

বিক্ষোভকারীরা বলেন, “জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যৌক্তিক দাবিতে আন্দোলনে নেমেছিল। অথচ সেই আন্দোলনে পুলিশ বর্বর হামলা চালিয়েছে।” তারা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, “শিক্ষার্থীদের ওপর পুনরায় পুলিশি হামলা হলে, শুধু শেখ হাসিনার সরকার নয়, কোনো অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও রেহাই পাবে না। শিক্ষার্থীরা রুখে দাঁড়াবে।”

শিক্ষার্থীরা সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, “অবিলম্বে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো মেনে নিতে হবে।”

উল্লেখ্য, শিক্ষার্থীদের আবাসন সমস্যাসহ তিন দফা দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন অভিমুখে লং মার্চ করছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। এ সময় পুলিশ তাদের ওপর লাঠিচার্জ, টিয়ার গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। ঘটনায় শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকসহ অর্ধশতাধিক ব্যক্তি আহত হন।